এখুনি রক্ত লাগবে ?
01999999999কেন রক্তদান করবেন
সজীব রক্তকণিকা তৈরি করে
রক্তদান করার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের মধ্যে অবস্থিত ‘বোন ম্যারো’ নতুন কণিকা তৈরির জন্য উদ্দীপ্ত হয় এবং রক্তদানের ২ সপ্তাহের মধ্যে নতুন রক্তকণিকার জন্ম হয়ে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। বছরে ৩ বার রক্তদানে শরীরে লোহিত কণিকাগুলোর প্রাণবন্ততা বাড়িয়ে তোলার সাথে সাথে নতুন কণিকা তৈরির হার বাড়িয়ে দেয়।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
নিয়মিত রক্তদান করলে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের (মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশান) ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
উচ্চরক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে
রক্তদান হাইপারটেনশান বা উচ্চরক্তচাপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।।
বিভিন্ন ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে
যারা বছরে দুই বার রক্ত দেয়, অন্যদের তুলনায় তাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। বিশেষ করে ফুসফুস, লিভার, কোলন, পাকস্থলী ও গলার ক্যান্সারের ঝুঁকি নিয়মিত রক্তদাতাদের ক্ষেত্রে অনেক কম পরিলক্ষিত হয়েছে।
বিভিন্ন স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা যায়
নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে নিজের শরীরে বড় কোনো রোগ আছে কিনা তা বিনা খরচে জানা যায়। যেমন: হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি।
ওজন স্বাভাবিক করতে ভূমিকা রাখে
প্রতি পাইন্ট (এক গ্যালনের আট ভাগের এক ভাগ) রক্ত দিলে ৬৫০ ক্যালরি করে শক্তি খরচ হয়। অর্থাৎ ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। রক্তদান করার মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই দেহে রক্তের পরিমাণ স্বাভাবিক হয়ে যায়।
কে রক্ত দিতে পারবেন ?
নারী
সর্বনিম্ন বয়স
সর্বনিম্ন ওজন
হিমো./ডেসিলিটার
পুরুষ
সর্বনিম্ন বয়স
সর্বনিম্ন ওজন
হিমো./ডেসিলিটার
রক্তদানের চার্ট
ব্লগ থেকে পড়ুন
24 Nov, 24 @ 7:27 amUnnamed user
Rabius Sunny রক্ত পেলেন Razib Hasan থেকে
My experience about this donations...